🔵 কারো বিরুদ্ধে নয় কিছু সত্য প্রকাশ করতে চাই
অর্থাৎ যারা মাজার শরীফ মানেন না,
অলি আউলিয়া কেরামতকে কে মানেন না
আপনাদেরকে বলি,
নিজের বিবেক দিয়ে একটু ভেবে দেখুন তো।
====>>>>
🔵 মাজার নাই ফেরাউনের
কিন্তু মুসা (আঃ) নবীর মাজার শরীফ আছে।
🔵 মাজার নাই নমরূদের
কিন্তু বাবা ইব্রাহিম নবীর (আঃ) মাজার শরীফ আছে।
🔵 মাজার নাই আবু জাহেলের
কিন্তু আমাদের রাসূল পাক (সাঃ) মাজার শরীফ ঠিকই আছে।
🔵 মাজার নাই এজিদের
কিন্তু ইমাম হুসাইন (রাঃ) মাজার শরীফ ঠিকই আছে।
মতান্তরে ২ লক্ষ ২৪ হাজার পয়গম্বরের যেখানে তাদের রওজা শরীফের সন্ধান পেয়েছে সেখানে তাদের মাজার শরীফ আছে।
আর যারা মাজার শরীফের যিয়ারত কে বেদআত বলে শিরিক বলে এবং বাংলাদেশর মাজার শরীফ নিয়ে যারা বাজে মন্তব্য করেছেন তাদের মধ্যে তিনজনের কথা পোস্ট করলাম।
🔷 প্রথম
দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, বাংলাদেশ থেকে সমস্ত মাজার ভেঙ্গে ফেলার হুমকি দিয়েছিল, চট্টগ্রাম এর শাহ আমানত এর মাজার দেখে বলে ছিল, উনাকে কি মশা কামড়াচ্ছে?? এখানে মশারি কেন?? মাজার শরীফ ঠিকই আছে কিন্তু সাঈদী আজকে জেলখানায় সেই মশার কামড় খাচ্ছে,পঁচে-গলে মরতেছে।
🔷 দ্বিতীয়
আল্লামা জুবায়ের আনসারী, উনি নবীজীর সাঃ দুরুদ সালাম নিয়ে মুখ ভেঙ্গে ভেঙ্গে কথা বলেছিল আজকে দুরুদ সালাম টিকিই মানুষ করতেছে
কিন্তু জুবায়ের আনসারী মুখ বাঁকা হয়ে গেছে।
🔷 তৃতীয়
আল্লামা বাবুনগরী, উনি বাংলাদেশের সমস্ত মাজার লাথি মেরে ভেঙ্গে দিতে বলেছিল
কিন্তু বাংলাদেশের মাজার টিকিই আছে কিন্তু উনার পা পচঁন ধরেছে।
এটাই বুঝাতে চাই যুগে যুগে যারা নবীদের বিরুদ্ধে ওলী আউলিয়াদের বিরুদ্ধে কথা বলে তারাই নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে তারাই ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
অলি আউলিয়া একরাম যুগে যুগে ছিল
তারাই থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত.......!
অর্থাৎ যারা মাজার শরীফ মানেন না,
অলি আউলিয়া কেরামতকে কে মানেন না
আপনাদেরকে বলি,
নিজের বিবেক দিয়ে একটু ভেবে দেখুন তো।
====>>>>
🔵 মাজার নাই ফেরাউনের
কিন্তু মুসা (আঃ) নবীর মাজার শরীফ আছে।
🔵 মাজার নাই নমরূদের
কিন্তু বাবা ইব্রাহিম নবীর (আঃ) মাজার শরীফ আছে।
🔵 মাজার নাই আবু জাহেলের
কিন্তু আমাদের রাসূল পাক (সাঃ) মাজার শরীফ ঠিকই আছে।
🔵 মাজার নাই এজিদের
কিন্তু ইমাম হুসাইন (রাঃ) মাজার শরীফ ঠিকই আছে।
মতান্তরে ২ লক্ষ ২৪ হাজার পয়গম্বরের যেখানে তাদের রওজা শরীফের সন্ধান পেয়েছে সেখানে তাদের মাজার শরীফ আছে।
আর যারা মাজার শরীফের যিয়ারত কে বেদআত বলে শিরিক বলে এবং বাংলাদেশর মাজার শরীফ নিয়ে যারা বাজে মন্তব্য করেছেন তাদের মধ্যে তিনজনের কথা পোস্ট করলাম।
🔷 প্রথম
দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, বাংলাদেশ থেকে সমস্ত মাজার ভেঙ্গে ফেলার হুমকি দিয়েছিল, চট্টগ্রাম এর শাহ আমানত এর মাজার দেখে বলে ছিল, উনাকে কি মশা কামড়াচ্ছে?? এখানে মশারি কেন?? মাজার শরীফ ঠিকই আছে কিন্তু সাঈদী আজকে জেলখানায় সেই মশার কামড় খাচ্ছে,পঁচে-গলে মরতেছে।
🔷 দ্বিতীয়
আল্লামা জুবায়ের আনসারী, উনি নবীজীর সাঃ দুরুদ সালাম নিয়ে মুখ ভেঙ্গে ভেঙ্গে কথা বলেছিল আজকে দুরুদ সালাম টিকিই মানুষ করতেছে
কিন্তু জুবায়ের আনসারী মুখ বাঁকা হয়ে গেছে।
🔷 তৃতীয়
আল্লামা বাবুনগরী, উনি বাংলাদেশের সমস্ত মাজার লাথি মেরে ভেঙ্গে দিতে বলেছিল
কিন্তু বাংলাদেশের মাজার টিকিই আছে কিন্তু উনার পা পচঁন ধরেছে।
এটাই বুঝাতে চাই যুগে যুগে যারা নবীদের বিরুদ্ধে ওলী আউলিয়াদের বিরুদ্ধে কথা বলে তারাই নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে তারাই ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
অলি আউলিয়া একরাম যুগে যুগে ছিল
তারাই থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত.......!