Monday, December 16, 2013

** জামায়েতে ইসলামীর আসল চেহারা **


=> সাহাবায়ে কেরামের সমালোচনা করা যাবে, কিন্তু তাদের নেতা কর্মীরা দোষ করেলও তাদের সমালোচনা করা যাবেনা !!

=> জামায়াতে ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা মওদূদী সাহেব তার কৃত 'তরজুমানুল কুরআন' এর ৩৫তম সংখ্যার ৩২৭ পৃষ্ঠায় লিখেছেন-
"সাহাবায়ে কেরাম সমালোচনার বাইরে নন । তাদের দোষ ত্রুটি বর্ণনা করা যায় । সাহাবীদের সম্মাণ করার জন্য যদি জরুরী মনে করা হয় যে, কোনোভাবেই তাদের দোষ বর্ণনা করা যাবেনা তবে আমার (মওদূদী) দৃষ্টিতে এটা সম্মাণ নয় বরং মূর্তি পূজাই, যার মূলোত্‍পাটনের লক্ষে জামায়েতে ইসলামীর জন্ম ।"

# এখানে মওদূদী অকপটে বলে দিলেন যে সাহাবীদের দোষ ত্রুটি বর্ণনা করা যাবে । এতে কোনো দোষ হবেনা , কিন্তু বর্তমান সময়ে দেখা যায় জামায়াতে ইসলামীর কোনো নেতা কর্মী দোষ করলেও তাদেরকে দোষী বলা যাবেনা, বরং তাদেরকে ফুলের মতো পবিত্র বলতে হবে । মানুষ হত্যার দায়ে ফাঁসি হলে তাদেরকে 'শহীদ' বলতে হবে ।যদি তাদের দোষ ত্রুটি বর্ণনা করেন তাহলে আপনি নির্ঘাত নাস্তিক, মুরতাদ উপাধী পেয়ে যাবেন । শুধু তাই নয় আপনার জানের মায়াও হয়তো ত্যাগ করতে হবে ।

Saturday, December 14, 2013

=> বর্তমানে হেফাজতী, ওহাবী, জামাতী, ত-ব লীগীরা জাহেলী যুগের মক্কার কাফেরদের চাইতেও নিকৃষ্ট !

=> আইয়্যামে জাহেলী যুগে যখন সাহাবাকেরামগণ রাসূলে পাকের শানে কোনো প্রশংসা করে কারো কাছে কিছু বর্ণনা করতেন, তখন মক্কার কাফেররা দলীল খুঁজত, রেফারেন্স চাইত, ঐ প্রসংশাবাণীর প্রমাণ চাইত, তখন সাহাবগণ প্রমান, রেফারেন্স দিলে তাতে মক্কার কাফেররা বিশ্বাস করতেন এবং রাসূলে পাকের প্রতি ঈমাণ আনতেন ।

** কিন্ত আজ বড়ই পরিতাপের বিষয়, কেউ যদি এখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম এর শানে কোনো প্রশংসা করে, তাহলে দেখা যায় হেফাজতী, ওহাবী, জামাতী, ত-বলীগীরা তখনকার যুগের মক্কার কাফেরদের মতো দলীল খুঁজতে থাকে, রেফারেন্স চাইতে থাকে । তখনকার মক্কার কাফেররাতো দলীল, রেফারেন্স দেখার পর তা বিশ্বাস করত কিন্তু বর্তমানে মুসলমান নামধারী ঐসব জামাতী, ওহাবী, হেফাজতীদেরকে দলীল কিংবা রেফারেন্স দিলেও তারা তা বিশ্বাস করেনা বরং এই রেফারেন্সগুলোকে জাল হাদিস, দুর্বল হাদিস, মিথ্যা, বানোয়াট ইত্যাদি বলে মানুষের ঈমাণ হরণে ব্যস্ত থাকে ।

# আল্লাহপাক আমাদের প্রত্যেককে সমস্ত বাতিল ফের্কা থেকে হেফাজত করুক । আমিন