Friday, January 31, 2014
Thursday, January 30, 2014
খাইরুল উমাম
যেভাবে আমাদের প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম প্রথম থেকে আফজালুর রাসুল, অনুরূপ আমরা উম্মতে মোহাম্মদীয় প্রথম থেকে খাইরুল উমাম। আরশ-কুরসি সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহ্-তা'আলা আমাদেরকে সাইয়িদুল মুরসালিন রাসুলে পাকের উম্মত হিসেবে নির্বাচন করেছেন। যেমন আল্লাহ্ তা'আলা বলেছেন- তোমরা শ্রেষ্ঠতম ( উম্মতে মোহাম্মদী ) ঐসব অম্মতের মধ্যে, যাদের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে মানব জাতির মধ্যে, তোমরা সৎকাজের আদেশ দিচ্ছ এবং মন্দ কাজ থেকে বারন করেছো। এমনকি পূর্ববর্তী আসমানি কিতাব ও সহিফার মধ্যে আমাদের ফাজায়েল ও মানাকেবের বিশদ বিবরন ছিল। উম্মতে মোহাম্মদীকে কিয়ামত পর্যন্তের জন্য সর্বউত্তম উম্মত বানিয়েছেন আমাদেরকে পবিত্র কোরআন দিয়েছেন। আমাদের থেকে সিদ্দিক ,শহীদ,অলি,মুজাহিদ,ফকিহ-মুফতি,মুহাদ্দিস,মুফাসসির,আলিম,হাফেজ,বানিয়েছেন। এ সব নেয়ামত উম্মতে মোহাম্মদীর জন্য সাইয়িদুল মুরসালিনের ওসিলায় হয়েছে।
সাইয়িদুশ শুহুদ
সাইয়িদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালিন (নবী-রাসুলগনের মধ্যে শ্রেষ্ঠ) নবী আখেরুজ্জামানের ওসিলায় আমরা সাইয়িদুশ শুহুদ, ওয়া সাইয়িদুশ শোহাদা' ( শ্রেষ্ঠ সাক্ষী ) হয়েছি। আমাদের সাক্ষীর বদলতে অন্য নবী রাসুলগন তাদের উম্মতের অভিযোগ ও মোকাদ্দামা হতে পরিত্রাণ পাবেন। তাদের উম্মতরা তাদের বিরুদ্দে কিয়ামত দিবসে অভিযোগ করে বলবে, হে আল্লাহ! আমাদের কাছে আপনি যে নবী পাঠিয়েছেন, উনি আমাদেরকে ঈমানের দাওয়াত দেননি। ফলে আমরা ঈমান আনতে পারিনি। আমরা যে ঈমান আনতে পারিনি, সেটা আমাদের অপরাধ নয়। বরং সেটা আপনার নবীর অপরাধ। তখন আল্লাহ ওই নবীকে ডাকবেন এবং বলবেন, তুমি কি ঈমানের দাওয়াত পৌঁছিয়েছ? তিনি (নবী) উত্তরে বলবেন, হ্যাঁ। তখন আল্লাহ জিজ্ঞাসা করবেন তোমার পক্ষে সাক্ষী কে??
তখন তিনি উত্তর দিবেন হযরত মোহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম এবং তাঁর উম্মতগন। তখন তারা ( উম্মতে মহাম্মাদি ) সাক্ষ্য দিবেন যে, নিশ্চয় তিনি দ্বীনের দাওয়াত দিয়েছেন। আর তখন আমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম আমাদের সাক্ষ্যকে সমর্থন করবেন।
তখন তিনি উত্তর দিবেন হযরত মোহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম এবং তাঁর উম্মতগন। তখন তারা ( উম্মতে মহাম্মাদি ) সাক্ষ্য দিবেন যে, নিশ্চয় তিনি দ্বীনের দাওয়াত দিয়েছেন। আর তখন আমাদের রাসুল সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম আমাদের সাক্ষ্যকে সমর্থন করবেন।
Monday, January 20, 2014
❑ ভন্ডপীর দেওয়ানবাগীর মুখোশ উন্মোচন। একটু কষ্ট করে পড়ুন এবং পড়া শেষ হলে ছবিটি সবার সাথে শেয়ার করে এই ভণ্ডের মুখোশ সবার মাঝে খুলে দিন।
নাম মাহবুব এ খোদা,
সর্বস্তরে দেওয়ানবাগী নামে পরিচিত।
জন্ম ২৭ শে অগ্রহায়ন ১৩৫৬
বাংলা মোতাবেক ১৪ ই ডিসেম্বর
১৯৪৯ ইংরেজী। জন্মস্থান
ব্রাক্ষনবাড়ীয় জেলার আশুগঞ্জ
থানাধীন বাহাদুরপুর গ্রামে।
পিতা সৈয়দ আব্দুর রশিদ সরদার।
মাতা জোবেদা খাতুন । ছয় ভাই দুই
বোন। ভাইদের মধ্যে সর্ব কনিষ্ঠ।
এক নজরে দেওয়ানবাগীর
লিখা এবং বলা কিছু আকিদা ও
উক্তি এবং একই সাথে আকিদা ও
উক্তিগুলোর রেফারেন্সও দেয়া হল।
বিঃদ্রঃ- দয়া করে প্রতিটা আকিদা ও
উক্তি পড়ার পর "নাউজুবিল্লাহ"
বলতে ভুলবেন না।
▣ “আমার অসংখ্য মুরিদান স্বপ্ন ও
কাশফের মাধ্যমে আল্লাহর দীদার লাভ
করেছে। আমার স্ত্রী হামিদা বেগম ও
আমার কন্যা তাহমিনা এ খোদা স্বপ্নের
মাধ্যমে আল্লাহকে দাড়ী গোফ বিহীন
যুবকের ন্যায় দেখতে পায়।” –
(সুত্রঃ আল্লাহ কোন পথেঃ২৩)
▣ সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন
“শুধু আমি নই, আমার স্ত্রী কন্যা সহ
লক্ষ্য লক্ষ্য মুরিদানও
আল্লাহকে দেখেছেন” –
সুত্রঃ (সাপ্তাহিক দেওয়ানবাগ)
▣ “দেওয়ানবাগে আল্লাহ ও সমস্ত
নবী রাসূল, ফেরেস্তারা মিছিল
করে এবং আল্লাহ নিজে শ্লোগান দেন।”
–সুত্রঃ (সাপ্তাহিক দেওয়ানবাগ,
মার্চ ১৯৯৯ ইং)
▣ “আমি এক ভিন্নধর্মের
লোককে ওজীফা ও আমল বাতলে দিলাম।
ক’দিন পর ঐ
বিধর্মী স্বপ্নযোগে মদিনায় গেল।
নবিজীর হাতে হাত মিলালো। নিজের
সর্বাঙ্গে জিকির অনুভব করতে লাগলো।
তারপর থেকে ওই বিধর্মী প্রত্যেক
কাজেই অন্তরে আল্লাহর নির্দেশ
পেয়ে থাকে।” –সুত্রঃ (মানতের
নির্দেশিকাঃ২৩, সূফী ফাউন্ডেশন,
১৪৭ আরামবাগ, ঢাকা)
▣ “কোন লোক যখন নফসীর
মাকামে গিয়ে পৌঁছে, তখন তাঁর আর কোন
ইবাদাত লাগেনা।” –
সুত্রঃ (দেওয়ানবাগী রচিত, আল্লাহ
কোন পথে,পৃঃ ৯০)
▣ “জিব্রাইল বলতে আর কেও
নন,স্বয়ং আল্লাহ-ই জিব্রাইল।” –
সুত্রঃ (মাসিক আত্মার বাণী, ৫ম বর্ষ,
১ম সঙ্খ্যাঃ২১)
▣ “সূর্যোদয় পর্যন্ত সাহরী খাওয়ার
সময়। সুভে সাদেক অর্থ প্রভাতকাল।
হুজুরেরা ঘুমানোর জন্য
তারাতারি আযান দিয়ে দেয়।
আপনি কিন্তু খাওয়া বন্ধ করবেন না।
আযান দিয়েছে নামাজের জন্য। খাবার
বন্ধের জন্য আযান দেয়া হয়না।” –
সুত্রঃ (মাসিক আত্মার বাণী,
সংখ্যাঃ নভেম্বরঃ ৯৯, পৃঃ ৯)
▣ “মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যুপর্যন্ত
হায়াতে জিন্দেগী কে পুলসিরা বলা হয়।”
–সুত্রঃ (দেওয়ানবাগী রচিত, আল্লাহ
কোন পথে, তৃতীয় সংস্করনঃ ৬০)
▣ “আল্লাহ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার
ফলে আত্মা এক বিচ্ছেদ যাতনা ভোগ
করতে থাকে। প্রভূর পরিচয় নিজের
মাঝে না পাওয়া অবস্থায় মৃত্যু
হলে সে বেঈমান হয়ে কবরে যাবে।
তখন তাঁর আত্মা এমন এক অবস্থায়
আটকে পড়ে যে, পুনরায় আল্লাহর
সাথে মিলনের পথ খুঁজে পায়না। আর
তা আত্তার জন্য কঠিন যন্ত্রনাদায়ক।
আত্মার এরূপ চিরস্থায়ী যন্ত্রনাদায়ক
অবস্থাকেই জাহান্নাম বা দোযোখ
বলা হয়।” –
সুত্রঃ (দেওয়ানবাগী রচিত, আল্লাহ
কোন পথেঃ ৪৪)
▣ দেওয়ানবাগী নিজেকে ইমাম
মাহদী দাবী করেন। অতঃপর
দরুদে মাহদী রচনা করে্ন ।
দরুদে মাহদীঃ “আল্লাহুম্মা ছাল্লী আ’লা সাইয়্
ওয়ালা আ’লা ইমাম
মাহদী রাহমাতাল্লিল আলামীন
ওয়ালিহী ওয়াছাল্লীম।” ময়লার
স্তূপে অর্ধমৃত ও বিবস্ত্র অবস্থায় রাসুল
(সাঃ) কে দেখেছি।
▣ দেওয়ানবাগী ১৯৮৯
সালে নাকি একটি ব্যতিক্র মধর্
দেখে ফেলেন। এ স্বপ্ন
সম্পর্কে তিনি বলেন, “
আমি দেখি ঢাকা ও ফরিদপুরের
মধ্যবর্তী স্থান জুড়ে এক বিশাল বাগান
ফুলে- ফলে সুশোভিত। ওই
বাগানে আমি একা একা হেটে বা হঠাত
বাগানের একস্থানে একটি ময়লার স্তূপ
আমার চোখে পড়ে। আমি দেখতে পাই ওই
ময়লার স্তূপে রাসুল (সাঃ) এর
প্রানহীন দেহ মোবারক পড়ে আছে। তাঁর
মাথা মোবারক দক্ষিন দিকে আর
পা মোবারক উত্তর দিকে প্রসারিত।
বাম পা মোবারক হাটুতে ভাজ
হয়ে খারা অবস্থায় রয়েছে।
আমি তাকে উদ্ধার করার জন্য পেরেশান
হয়ে গেলাম। আমি এগিয়ে গিয়ে তাঁর
বাম পায়ের হাটুতে আমার ডান হাত
দ্বারা স্পর্শ করলাম। সাথে সাথেই
তাঁর দেহ মোবারকে প্রাণ ফিরে এল।
তিনি চোখ মেলে আমার
দিকে তাকালেন। মূহুর্তের মধ্যেই
রাসূল (সাঃ) সুন্দর পোশাকে সুসজ্জিত
হয়ে গেলেন।
তিনি উঠে বসে হাসি মুখে আমার
দিকে তাকিয়ে বললেন,
হে ধর্মপূনর্জীবন দানকারী! ইতমধ্যেই
আমার ধর্ম আরও পাঁচবার পূনর্জীবন লাভ
করেছে। একথা বলে রাসূল
(সাঃ)উঠে দাঁড়িয়ে হেটে হেটে সাথে চলে এলেন।
এরপর আমার ঘুম ভেঙে গেল। ” –
সুত্রঃ (দেওয়ানবাগীর স্বরচিত গ্রন্থ
“রাসূল স. সত্যিই কি গরীব ছিলেন?”
১১-১২ প্রকাশকালঃ জুন ১৯৯৯।)
▣ "দেওয়ানবাগী এবং তার মুরীদদের
মাহফিলে স্বয়ং আল্লাহ্, সমস্ত নবী,
রাসূল (সা), ফেরেস্তা,
দেওয়ানবাগী ওতার মুর্শিদ
চন্দ্রপাড়ার মৃত আবুল ফজলসহ সমস্ত
ওলি আওলিয়া, এক বিশাল
ময়দানে সমবেত
হয়ে সর্বসম্মতিক্রমে দেওয়ানবাগীকে মোহাম্মাদী প্রচারক
নির্বাচিত করা হয়। অতঃপর আল্লাহ
সবাইকে নিয়ে একমিছিল বের করে।
মোহাম্মাদী ইসলামের
চারটি পতাকা চারজনের_যথাক্রমে আল্লাহ,
রাসূল (সা), দেওয়ানবাগী এবং তার
পীরের হাতে ছিল। আল্লাহ,
দেওয়ানবাগী ও তার পীর প্রথম
সারিতে ছিলেন। বাকিরা সবাই
পিছনের সারিতে। আল্লাহ নিজেই
স্লোগান দিয়েছিলেন_
''মোহাম্মাদী ইসলামের আলো_
ঘরে ঘরে জ্বালো।"(সূত্রঃ সাপ্তাহি দেওয়ানবাগী পত্রিকা-
১২/০৩/৯৯ )
এই সব আপনাদের বিবেকের উপর ছেড়ে দিলাম , কোরআন হাদীস বিত্তিক বিবেচনা করবেন ▣
মৃত্যুর সাথে সাথেই আমাদের নাম হয়ে যায় 'লাশ,
মৃত্যুর সাথে সাথেই আমাদের নাম হয়ে যায় 'লাশ, আর এটাই হল জীবন,
একবার পড়ে দেখুন, ভালো লাগলে শেয়ার করবেন - I
লোকে বলবে "লাশের পা টা একটু সোজা করেন" "লাশকে একটু বরফে রাখলে ভালো হয়" "লাশকে কবরে নেয়ার সময় হয়েছে। তখন কেউ আর নাম দরে ডাকবেনা, ডাকবেনা ম্যেডাম,আর স্যার,বলে, বলবে সুধুই একটা লাশ। অনেকে আবার চেহেরাটা ও দেখবেনা, রাতে ভয় পাবে বলে ।
কতইনা কষ্টের হবে সেই সময়টা, যখন অাপনার আপন জনেরাই আপনাকে, কাদে নিয়ে,আপনারি ঘর থেকে আপনাকে বের করে, বাড়ীর পাশে, অন্ধকার একটা যায়গার দিকে নিয়ে যাবে।
যেই যায়গার পাশদিয়ে,হয়ত আপনি,হাজারোবার,বন্ধু নিয়ে,হাসতে হাসতে,পথ চলেছিলেন। কতইনা অসহায় হব,আমরা সেইদিন,দেখব,শুনব,কিন্তু কিছুই বলার থাকবেনা ।
ইয়া আল্লাহ, আমরা শিকার করছি,অমরা অনেক গুনাহগার,এই জীবনে,বুঝে,না বুঝে,অনেক অপরাদ করেছি, কিন্তু তুমিতো দয়াবান, আল্লাহ আমরা সকল পাপ থেকে,তোমার দরবারে তওবা করছি, তুমি আমাদেরকে ক্ষমা করে দাও --- আমিন
একবার পড়ে দেখুন, ভালো লাগলে শেয়ার করবেন - I
লোকে বলবে "লাশের পা টা একটু সোজা করেন" "লাশকে একটু বরফে রাখলে ভালো হয়" "লাশকে কবরে নেয়ার সময় হয়েছে। তখন কেউ আর নাম দরে ডাকবেনা, ডাকবেনা ম্যেডাম,আর স্যার,বলে, বলবে সুধুই একটা লাশ। অনেকে আবার চেহেরাটা ও দেখবেনা, রাতে ভয় পাবে বলে ।
কতইনা কষ্টের হবে সেই সময়টা, যখন অাপনার আপন জনেরাই আপনাকে, কাদে নিয়ে,আপনারি ঘর থেকে আপনাকে বের করে, বাড়ীর পাশে, অন্ধকার একটা যায়গার দিকে নিয়ে যাবে।
যেই যায়গার পাশদিয়ে,হয়ত আপনি,হাজারোবার,বন্ধু নিয়ে,হাসতে হাসতে,পথ চলেছিলেন। কতইনা অসহায় হব,আমরা সেইদিন,দেখব,শুনব,কিন্তু কিছুই বলার থাকবেনা ।
ইয়া আল্লাহ, আমরা শিকার করছি,অমরা অনেক গুনাহগার,এই জীবনে,বুঝে,না বুঝে,অনেক অপরাদ করেছি, কিন্তু তুমিতো দয়াবান, আল্লাহ আমরা সকল পাপ থেকে,তোমার দরবারে তওবা করছি, তুমি আমাদেরকে ক্ষমা করে দাও --- আমিন
Sunday, January 19, 2014
ঈদে মিলাদুন নবির বিরোধীতাকারীরা
ঈদে মিলাদুন নবির
বিরোধীতাকারীরা এখন জিয়ার জন্মদিন
পালনের বিপক্ষে বলুক দেখি ?
আজ জিয়াউর রহমানের ৭৮তম
জন্মবার্ষিকী পালন করছে বিএনপি ।
এখন ওহাবী ,তাবলীগি,
হিফাযতি ,দেওবন্দিরা বলবেনা জন্মদিন
পালন বিদয়াত ?
এখন বলবেনা খালেদা জিয়া মাজার
পুজা করছে ?
এখন বলবেনা জিলাপী খাওয়ার জন্য
সবাই মিলাদ শরীফ পড়ছে ?
এখন বলবেনা খালেদা জিয়া শিরক
করছে ?
কোথায় এখন সব বাতিল ফিরকার দল
যারা নেতার জন্মদিন পালনে কিছু
বলেনা কিন্তু হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত
শরিফ এলে এরা এর বিরুদ্ধে বলে?
বিরোধীতাকারীরা এখন জিয়ার জন্মদিন
পালনের বিপক্ষে বলুক দেখি ?
আজ জিয়াউর রহমানের ৭৮তম
জন্মবার্ষিকী পালন করছে বিএনপি ।
এখন ওহাবী ,তাবলীগি,
হিফাযতি ,দেওবন্দিরা বলবেনা জন্মদিন
পালন বিদয়াত ?
এখন বলবেনা খালেদা জিয়া মাজার
পুজা করছে ?
এখন বলবেনা জিলাপী খাওয়ার জন্য
সবাই মিলাদ শরীফ পড়ছে ?
এখন বলবেনা খালেদা জিয়া শিরক
করছে ?
কোথায় এখন সব বাতিল ফিরকার দল
যারা নেতার জন্মদিন পালনে কিছু
বলেনা কিন্তু হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত
শরিফ এলে এরা এর বিরুদ্ধে বলে?
১২ রবিউল আউয়াল
এখন যদি কেউ একথা বলে, ১২ই রবিউল আউয়াল শুধু মিলাদুন্নবীর খুশী উদযাপন না করে, 'ওফাতুন্নবীর' শোকও পালন করা চাই, কেউ যদি মিলাদুন্নবী উদযাপন করাকে শিরক ও বিদআত ইত্যাদিও বলে বেড়ায়, আবার কেউ কেউ যদি মুসলমানদের মিলাদুন্নবী উদযাপনকে ওফাতুন্নবীর শোক দিবস হিসেবেও আখ্যায়িত করার প্রয়াস পায়, তবে ওদের উক্তিগুলো কতটুকু যুক্তিযুক্ত ?
এর জবাব হচ্ছে- প্রথমত আমি প্রমাণ করেছি যে, ১২ই রবিউল আউয়াল 'মিলাদ-দিবসই' ওফাত দিবস নয় । এতদসত্ত্বেও যদি ওই দিনকে 'ওফাত দিবস' বলে কল্পনাও করা হয়, কিংবা যারা এরুপ বলে বেড়ায় তাদের কথা কিছুক্ষণের জন্য মেনেও নেওয়া হয়, তবুও মিলাদ শরীফের খুশি উদযাপন করাই ওইদিনে (তারিখে) জায়েয বা বৈধ থাকবে, আর ওফাতের শোক পালন করা নিষিদ্ধ হবে । কেননা, নিমাত বা মহা অনুগ্রহের উপর খুশী উদযাপন করা শরীয়ত মতে, সর্বদা ও বারংবারই বৈধ, প্রশংসিত ও পছন্দনীয় । যেমন, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম 'মা ইদাহ' (খাদ্যভর্তি খাঞ্ছা) অবতীর্ণ হবার দিনকে আপন পূর্ববর্তী ও পরবর্তীদের জন্য ঈদ (খুশী) সাব্যস্ত করেছেন ।
[সূরা মায়েদা, আয়াত ১১৪]
আর ওফাতের জন্য শোক প্রকাশ ওফাতের তিন দিন পর অকাট্য ও সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ ও নাজায়েয । কিন্তু আফসোস ! যারা মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর খুশী উদযাপনের বিরোধিতা করতে গিয়ে 'ওফাতুন্নবী' সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর শোক পালন করার পক্ষে খোঁড়া যুক্তি দেখায় তারা যে শরীয়তের বিধান সম্পর্কেও অবগত নয় তা নিঃসন্দেহে বলা যায় । আর তাদের একথাও হৃদয়ঙ্গম করা উচিত যে, বিশ্বের কোথাও কোন মুসলমান ওফাতুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর শোক পালন না করার অন্যতম প্রধান কারণ এটাও ।
এর জবাব হচ্ছে- প্রথমত আমি প্রমাণ করেছি যে, ১২ই রবিউল আউয়াল 'মিলাদ-দিবসই' ওফাত দিবস নয় । এতদসত্ত্বেও যদি ওই দিনকে 'ওফাত দিবস' বলে কল্পনাও করা হয়, কিংবা যারা এরুপ বলে বেড়ায় তাদের কথা কিছুক্ষণের জন্য মেনেও নেওয়া হয়, তবুও মিলাদ শরীফের খুশি উদযাপন করাই ওইদিনে (তারিখে) জায়েয বা বৈধ থাকবে, আর ওফাতের শোক পালন করা নিষিদ্ধ হবে । কেননা, নিমাত বা মহা অনুগ্রহের উপর খুশী উদযাপন করা শরীয়ত মতে, সর্বদা ও বারংবারই বৈধ, প্রশংসিত ও পছন্দনীয় । যেমন, হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম 'মা ইদাহ' (খাদ্যভর্তি খাঞ্ছা) অবতীর্ণ হবার দিনকে আপন পূর্ববর্তী ও পরবর্তীদের জন্য ঈদ (খুশী) সাব্যস্ত করেছেন ।
[সূরা মায়েদা, আয়াত ১১৪]
আর ওফাতের জন্য শোক প্রকাশ ওফাতের তিন দিন পর অকাট্য ও সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ ও নাজায়েয । কিন্তু আফসোস ! যারা মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর খুশী উদযাপনের বিরোধিতা করতে গিয়ে 'ওফাতুন্নবী' সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর শোক পালন করার পক্ষে খোঁড়া যুক্তি দেখায় তারা যে শরীয়তের বিধান সম্পর্কেও অবগত নয় তা নিঃসন্দেহে বলা যায় । আর তাদের একথাও হৃদয়ঙ্গম করা উচিত যে, বিশ্বের কোথাও কোন মুসলমান ওফাতুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর শোক পালন না করার অন্যতম প্রধান কারণ এটাও ।
কিয়ামত এর আলামত
হযরত আবু হোরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (স) ইরশাদ করেছেন, সেই সত্তার শপথ যাঁর হাতে আমার জান। দুনিয়া ততদিন ধ্বংস হবে না যত দিন না কোন ব্যক্তি কোন কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করবে এবং ফিরে কবরের পাশে গিয়ে বলবে, হায়! এই কবরবাসীর বদলে আমি যদি এ কবরে থাকতাম, তবে কতই না ভাল হত। প্রকৃতপক্ষে তার কাছে দ্বীন ইসলামের কিছুই থাকবে না বরং বিপদাপদে অতিষ্ঠ হয়ে সে একথা বলবে।
[দাজ্জাল ও কিয়ামতের নিদর্শনের বর্ণনা অধ্যায় :: রিয়াযুস স্বা-লিহীন :: বই ১৯ :: হাদিস ১৮২১]
[দাজ্জাল ও কিয়ামতের নিদর্শনের বর্ণনা অধ্যায় :: রিয়াযুস স্বা-লিহীন :: বই ১৯ :: হাদিস ১৮২১]
Friday, January 17, 2014
গত ১৪০০ বছর ধরে দুনিয়ার সমস্ত আলেমগণ এবং মুসলমানগণ ছিলেন কবরপূজারী,
গত ১৪০০ বছর
ধরে দুনিয়ার সমস্ত
আলেমগণ
এবং মুসলমানগণ
ছিলেন কবরপূজারী,
মাজারপূজারী আর
বর্তমানের এই
কেবলমাত্র ওহাবী ও
দেওবন্দীরাই সঠিক
মুসলমান। এ যেন ঠিক
এই হাদীসটির বাস্তব
প্রতিচ্ছবি
হযরত আব্দুল্লাহ বিন
আমর রাদিয়াল্লাহু
আনহু থেকে বর্ণিত।
রাসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম
ইরশাদ
করেছেনঃ “নিশ্চয়
আল্লাহ তায়ালা তাঁর
বান্দাদের কাছ
থেকে ইলমকে এক
দফায় ছিনিয়ে নিবেন
না। বরং আলেমদের
ইন্তেকালের
মাধ্যমে ইলমের
বিলুপ্তি ঘটাবেন।
এমনকি যখন কোন
আলেম অবশিষ্ট
থাকবে না, তখন
লোকেরা মুর্খদেরকে নিজেদের
নেতা বানাবে।
সুতরাং তারা ইলম
ছাড়া ফাতওয়া দিয়ে নিজেও
পথভ্রষ্ট হবে,
অন্যদেরও পথভ্রষ্ট
করবে।"
[সহীহ ইবনে হিব্বান,
হাদিস নং-৪৫৭১;
বুখারী শরীফ, হাদিস
নং-১০০; সহীহ মুসলিম
শরীফ; হাদিস
নং-৬৯৭১; মুসনাদুশ
শিহাব, হাদিস নং-৫৮১]
ধরে দুনিয়ার সমস্ত
আলেমগণ
এবং মুসলমানগণ
ছিলেন কবরপূজারী,
মাজারপূজারী আর
বর্তমানের এই
কেবলমাত্র ওহাবী ও
দেওবন্দীরাই সঠিক
মুসলমান। এ যেন ঠিক
এই হাদীসটির বাস্তব
প্রতিচ্ছবি
হযরত আব্দুল্লাহ বিন
আমর রাদিয়াল্লাহু
আনহু থেকে বর্ণিত।
রাসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম
ইরশাদ
করেছেনঃ “নিশ্চয়
আল্লাহ তায়ালা তাঁর
বান্দাদের কাছ
থেকে ইলমকে এক
দফায় ছিনিয়ে নিবেন
না। বরং আলেমদের
ইন্তেকালের
মাধ্যমে ইলমের
বিলুপ্তি ঘটাবেন।
এমনকি যখন কোন
আলেম অবশিষ্ট
থাকবে না, তখন
লোকেরা মুর্খদেরকে নিজেদের
নেতা বানাবে।
সুতরাং তারা ইলম
ছাড়া ফাতওয়া দিয়ে নিজেও
পথভ্রষ্ট হবে,
অন্যদেরও পথভ্রষ্ট
করবে।"
[সহীহ ইবনে হিব্বান,
হাদিস নং-৪৫৭১;
বুখারী শরীফ, হাদিস
নং-১০০; সহীহ মুসলিম
শরীফ; হাদিস
নং-৬৯৭১; মুসনাদুশ
শিহাব, হাদিস নং-৫৮১]
হযৱত গাউছে পাক (ৱাঃ) বলেছেন
হযৱত গাউছে পাক (ৱাঃ) বলেছেন,"আৱ
যে ব্যাক্তি তাঁৱ কোন প্রয়োজনে আল্লাহ
তা'আলাৱ দৱবাৱে আমাৱ ওসীলা গ্রহণ কৱে,তাঁৱ প্রয়োজন পূৱণ কৱা হবে।যে ব্যাক্তি দু'ৱাকাত নামায পড়বে এবং প্রতি ৱাক্'আতে সূৱা ফাতিহাৱ পৱ ১১বাৱ সূৱা ইখলাস পাঠ কৱবে,অতঃপৱ
সালাম ফিৱিয়ে ৱাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহে ওয়াসাল্লাম-এৱ উপৱ দুৱুদ শৱীফ ও সালাম পাঠ কৱবে এবং আমাকে স্মৱণ কৱে ইৱাকেৱ দিকে (উত্তৱ দিকে) এগাৱ কদম এগিয়ে যাবে এবং আমাৱ নাম নিয়ে তাঁৱ প্রয়োজন উল্লেখ কৱবে,তাহলে আল্লাহ্ৱ হুকুমে তাঁৱ প্রয়োজন পূৱণ হয়ে যাবে।"
(Source:বাহজাতুল আনওয়াৱ ওয়া মা'দিনুল
আন্ওয়াৱ,পৃষ্ঠা- ৩৬৩)
যে ব্যাক্তি তাঁৱ কোন প্রয়োজনে আল্লাহ
তা'আলাৱ দৱবাৱে আমাৱ ওসীলা গ্রহণ কৱে,তাঁৱ প্রয়োজন পূৱণ কৱা হবে।যে ব্যাক্তি দু'ৱাকাত নামায পড়বে এবং প্রতি ৱাক্'আতে সূৱা ফাতিহাৱ পৱ ১১বাৱ সূৱা ইখলাস পাঠ কৱবে,অতঃপৱ
সালাম ফিৱিয়ে ৱাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহে ওয়াসাল্লাম-এৱ উপৱ দুৱুদ শৱীফ ও সালাম পাঠ কৱবে এবং আমাকে স্মৱণ কৱে ইৱাকেৱ দিকে (উত্তৱ দিকে) এগাৱ কদম এগিয়ে যাবে এবং আমাৱ নাম নিয়ে তাঁৱ প্রয়োজন উল্লেখ কৱবে,তাহলে আল্লাহ্ৱ হুকুমে তাঁৱ প্রয়োজন পূৱণ হয়ে যাবে।"
(Source:বাহজাতুল আনওয়াৱ ওয়া মা'দিনুল
আন্ওয়াৱ,পৃষ্ঠা- ৩৬৩)
নবীগন কবরে জীবিত
প্রশ্নঃ ভাই আমার মনে প্রশ্ন জাগে যে
১২ রবিউল আউয়াল নবী দুনিয়াতে এসে চিলেন
এবং ঐ দিনই আমাদের থেকে পর্দা করেছেন।
এখন কি ঈদে মিলাদুন্নবে দঃ পালন করা উচিত হবে।
বলেন যুক্তি সহ।
উত্তরঃ আমরা ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.)
উদযাপন করি কিন্তু ওফাতুন্নবী উদযাপন করি না।
ওফাতুন্নবী উদযাপন না করার অনেক কারণের মধ্যে
একটি হল নবীগণ জীবিত। হযরত আনাস বিন মালিক
রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
রাসূল (দ.) ইরশাদ করেন, "নবীগণ তাদের কবরের
মধ্যে জীবিত, তারা সেখানে সালাত আদায় করেন।
উক্ত হাদীসটি সহীহ সনদে যারা বর্ণনা করেন।
[১আল্লামা ইমাম আবূ ইয়ালা ঃ আল মুসনাদ ঃ ৬/১৪৭পৃ.,২আল্লামা ইমাম বায়হাকী ঃ হায়াতুল
আম্বিয়া ঃ ৬৯-৭৪পৃ.]
১২ রবিউল আউয়াল নবী দুনিয়াতে এসে চিলেন
এবং ঐ দিনই আমাদের থেকে পর্দা করেছেন।
এখন কি ঈদে মিলাদুন্নবে দঃ পালন করা উচিত হবে।
বলেন যুক্তি সহ।
উত্তরঃ আমরা ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.)
উদযাপন করি কিন্তু ওফাতুন্নবী উদযাপন করি না।
ওফাতুন্নবী উদযাপন না করার অনেক কারণের মধ্যে
একটি হল নবীগণ জীবিত। হযরত আনাস বিন মালিক
রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,
রাসূল (দ.) ইরশাদ করেন, "নবীগণ তাদের কবরের
মধ্যে জীবিত, তারা সেখানে সালাত আদায় করেন।
উক্ত হাদীসটি সহীহ সনদে যারা বর্ণনা করেন।
[১আল্লামা ইমাম আবূ ইয়ালা ঃ আল মুসনাদ ঃ ৬/১৪৭পৃ.,২আল্লামা ইমাম বায়হাকী ঃ হায়াতুল
আম্বিয়া ঃ ৬৯-৭৪পৃ.]
Wednesday, January 15, 2014
খারেজী সম্প্রদায়ের আত্মপ্রকাশ
রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন, শেষ যুগে এমন এক সম্প্রদায় আসবে, যারা হবে অল্প বয়স্ক, চিন্তা-ভাবনায় নির্বোধ, কথা বলবে সৃষ্টিকুল শ্রেষ্ঠ মহান ব্যাক্তির ভাষায়, নবী করীম সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম এর হাদিস বলবে বেশী পরিমাণে তারা ইসলাম থেকে এমন ভাবে বের হয়ে যাবে, যেমন ধনুক থেকে তীর বের হয়ে যায়। ঈমান তাদের কণ্ঠনালি অতিক্রম করবেনা। সুতরাং তাদের কতল করে ফেল। কারন, তাদেরকে কতল করলে কিয়ামত দিবসে ঐ কতলের সাওয়াব দেওয়া হবে।
Wednesday, January 8, 2014
নব্য শয়তান জাকির নায়ক:
=========
বছর খানেক আগে একটি বক্তৃতায় জাকির নায়েক ইমাম হুসাইন (রাঃ)-এর খুনী কুখ্যাত ইয়াজিদের নামের সাথে “রাদিআল্লাহু আনহু ও তার ওপর আল্লাহ সন্তুষ্ট হউন অর্থাৎ তাকে জান্নাত দান করুন”উচ্চারণ করেছে(নাউজুবিল্লাহ)।সেই মহাপাপী জাহান্নামের কীট কুখ্যাত ইয়াজিদের জন্য যে আল্লাহর কাছে জান্নাত লাভের দোয়া করে,তার মানসিকতা কতো জঘন্য
হতে পারে তা ভাবাই যায় না।আর সেই শয়তান নাকি ছাগুদের আইডল।
Tuesday, January 7, 2014
*** নিরীহ মাছকে প্রাণ দিতে হলো কেন ? ***
সেই সৌদি ওহাবির ভ্রান্ত মতবাদ অনুসারী বাংলাদেশের কওমি হেফাজতি মাদ্রাসা গুলো থেকে জঙ্গি আর ভিক্ষা ছাড়া আর কিছু শিক্ষা দিয়া হয় না । তাদের এই শয়তানি জঙ্গি আক্রমণ থেকে আল্লার ওলি চট্টগ্রাম হযরত বায়েজিদ বোস্তামি (রঃ) ও সিলেট হযরত শাহ্ জ্বালাল (রঃ) মাজার সংলগ্ন পুকুরের মাছ পর্যন্ত রক্ষা পেলো না । হযরত দাউদ (আঃ) খুব সুন্দর সুরে আল্লাহপাকের কালাম পড়তেন আর মাছ খুব আন্দদের সহিত শুনতেন কিন্তু তারই মুরতাদ উম্মত ( হেফাজতি) মাছ গুলোকে মেরে পেলে যার কারণে হযরত দাউদের (আঃ) বদদোয়াই তারা বানর হয়ে যায় । কিয়ামতের দিন কওমি হেফাজতিদের চেহারা বানরের মত হবে ইনশাল্লাহ । এই হেফাজতি জামায়াত আল্লাহপাকের গযব থেকে তোমাদের রক্ষা নাই ।
Thursday, January 2, 2014
আশাকরি সবাই একবার পড়বেন -
রাসূলুল্লাহ সাল্লেলাহু আলাহি অওাসাল্লাম বলেছেন , "আল্লাহ তা'আলা বিরাটাকারে এক ফেরেশতা সৃষ্টি করেছেন,যার এক বাহু ভূমণ্ডল পূর্ব প্রান্তে এবং অপর বাহু পশ্চিম প্রান্তে । মস্তক আরশে আযিম এর সন্নিকটে এবং পদদ্বয় সাত তবক জমিন অতিক্রম করেছে । তাকে সমগ্র জগতসম পাখা-পালক দ্বারা সুসজ্জিত করা হইয়াছে । আমার কোন উম্মত যখন আমার উপর দুরুদ শরীফ পাঠ করে,তখন উক্ত ফেরেশতা আল্লাহ পাকের আরশের নীচে অবস্থিত নূরের
সমুদ্রে ডুব দেয় । অতঃপর আল্লাহ্র নির্দেশে সে ফেরেশতা নূরের সমুদ্র থেকে বের হয়ে সর্বশরীর ঝাড়া দেয় । ফলে তার অগণিত পাখা ও পালক থেকে অসংখ্য পানির ফোঁটা ঝরে পরে । তা থেকে আল্লাহ্র কুদরতে এক একজন ফেরেশতা সৃষ্টি হয় । এ অসংখ্য-অগণিত ফেরেশতা কেয়ামত পর্যন্ত দরূদ পাঠকারীর মাগফেরাত জন্য দোয়া করতে থাকে ।
(মুকাশাফাতুল কুলূব গ্রন্থের ৩৪ নং এর ১)
" আল্লাহ্ আমাদের সবাই কে বেশি বেশি দুরুদ শরীফ পাঠ করার তউপিক দান করুক আমীন ।
*** পারলে শেয়ার করবেন ***
Subscribe to:
Posts (Atom)