পীর সাহেব জৌনপুরীর সামনে ফরিদপুরের মধুখালীতে মিলাদ কিয়াম বিরোধীরা অবাঞ্ছিত ঘোষণা
স্টাফ রিপোর্টার : পূর্বচুক্তি অনুযায়ী মিলাদ কিয়ামের পক্ষে-বিপক্ষের বাহাছে মিলাদ কিয়ামের বিরোধী আলেমগণ উপস্থিত না হওয়ায় জৌনপুরী পীর সাহেব মুফতী এনায়েত উল্লাহ আব্বাসীর উপস্থিতিতে ফরিদপুরের মধুখালীর জনগণ মিলাদ কিয়াম বিরোধী আলেমদের এলাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন।
মিলাদ কিয়াম বিষয়ে পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তি দিয়ে নিজেদের পক্ষের মতামত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে উভয়পক্ষের মধ্যে সম্প্রতি একটি দালিলিক চুক্তি সম্পাদিত হয়। সে অনুযায়ী গত ২ আগস্ট ফরিদপুরের মধুখালী ঈদগাঁহ মাঠে বাহাছ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
মিলাদ কিয়ামের পক্ষে ছিলেন, জৌনপুরী পীর সাহেব ড. মুফতী সৈয়দ এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী, অন্যান্য সাহেবজাদাগণসহ বিশিষ্ট উলামায়ে কেরাম। মিলাদ কিয়ামের বিপক্ষে ছিলেন মাও: নূরুল ইসলাম ওলীপুরী মুফতী মিজানুর রহমান সাঈদ ও ড. আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীরসহ তাদের পক্ষের আলেমগণ।
নির্ধারিত দিনের নির্দিষ্ট সময়ে জৌনপুরী পীর সাহেব ড. সৈয়দ এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী ও তার সাথের উলামায়ে-কেরাম ফরিদপুরের মধুখালী ঈদগাঁহ মাঠে উপস্থিত হন। সময় অতিক্রান্ত হলে মিলাদের বিপক্ষের কাউকে ঈদগাঁহ ময়দানসহ সংলগ্ন এলাকার কোথাও খোঁজে পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, মিলাদের পক্ষের পীর মাশায়েখ এবং উলামায়ে কেরামগণের উপস্থিতির খবর পেয়ে, মাও: ওলীপুরী গংরা নিজেদের আত্মগোপন করেন। এ পরিস্থিতিতে ড. সৈয়দ এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী ও তাঁর সঙ্গী সাথীগণ মধুখালী থানায় গিয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে তাদের বাহাছের কথা উল্লেখ করেন এবং বিরোধীপক্ষের কাউকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানান। তখন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মওদুদ সাহেব তাদেরকে জানান যে বিপক্ষদল বাহাছে আসবে না বলে জানিয়ে গেছেন যার ভিডিও রেকর্ড থানায় রক্ষিত আছে।
এ পরিস্থিতিতে উপস্থিত জনতার অনুরোধে পীর সাহেব জৌনপুরী, মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী, মাও: আলমগীর আনসারী মিলাদ কিয়ামের পক্ষের যুক্তিসমূহ উপস্থিত জনতার সামনে তুলে ধরেন। এ পর্যায়ে এলাকাবাসী মিলাদ কিয়াম বিরোধী মাও: নূরুল ইসলাম ওলীপুরী, ড. আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীরসহ অন্যান্যদের এলাকায় ভবিষ্যতের জন্য অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন। এ সময় আলোচনা স্থলে জৌনপুরী পীর সাহেবের সাথে ছিলেন তাঁর সহযোগী পীরজাদা এহসানুল্লাহ আব্বাসী আলমগীর হোসাইন আনসারীসহ অন্যান্যরা.
স্টাফ রিপোর্টার : পূর্বচুক্তি অনুযায়ী মিলাদ কিয়ামের পক্ষে-বিপক্ষের বাহাছে মিলাদ কিয়ামের বিরোধী আলেমগণ উপস্থিত না হওয়ায় জৌনপুরী পীর সাহেব মুফতী এনায়েত উল্লাহ আব্বাসীর উপস্থিতিতে ফরিদপুরের মধুখালীর জনগণ মিলাদ কিয়াম বিরোধী আলেমদের এলাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছেন।
মিলাদ কিয়াম বিষয়ে পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তি দিয়ে নিজেদের পক্ষের মতামত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে উভয়পক্ষের মধ্যে সম্প্রতি একটি দালিলিক চুক্তি সম্পাদিত হয়। সে অনুযায়ী গত ২ আগস্ট ফরিদপুরের মধুখালী ঈদগাঁহ মাঠে বাহাছ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
মিলাদ কিয়ামের পক্ষে ছিলেন, জৌনপুরী পীর সাহেব ড. মুফতী সৈয়দ এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী, অন্যান্য সাহেবজাদাগণসহ বিশিষ্ট উলামায়ে কেরাম। মিলাদ কিয়ামের বিপক্ষে ছিলেন মাও: নূরুল ইসলাম ওলীপুরী মুফতী মিজানুর রহমান সাঈদ ও ড. আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীরসহ তাদের পক্ষের আলেমগণ।
নির্ধারিত দিনের নির্দিষ্ট সময়ে জৌনপুরী পীর সাহেব ড. সৈয়দ এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী ও তার সাথের উলামায়ে-কেরাম ফরিদপুরের মধুখালী ঈদগাঁহ মাঠে উপস্থিত হন। সময় অতিক্রান্ত হলে মিলাদের বিপক্ষের কাউকে ঈদগাঁহ ময়দানসহ সংলগ্ন এলাকার কোথাও খোঁজে পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, মিলাদের পক্ষের পীর মাশায়েখ এবং উলামায়ে কেরামগণের উপস্থিতির খবর পেয়ে, মাও: ওলীপুরী গংরা নিজেদের আত্মগোপন করেন। এ পরিস্থিতিতে ড. সৈয়দ এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী ও তাঁর সঙ্গী সাথীগণ মধুখালী থানায় গিয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে তাদের বাহাছের কথা উল্লেখ করেন এবং বিরোধীপক্ষের কাউকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানান। তখন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মওদুদ সাহেব তাদেরকে জানান যে বিপক্ষদল বাহাছে আসবে না বলে জানিয়ে গেছেন যার ভিডিও রেকর্ড থানায় রক্ষিত আছে।
এ পরিস্থিতিতে উপস্থিত জনতার অনুরোধে পীর সাহেব জৌনপুরী, মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী, মাও: আলমগীর আনসারী মিলাদ কিয়ামের পক্ষের যুক্তিসমূহ উপস্থিত জনতার সামনে তুলে ধরেন। এ পর্যায়ে এলাকাবাসী মিলাদ কিয়াম বিরোধী মাও: নূরুল ইসলাম ওলীপুরী, ড. আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীরসহ অন্যান্যদের এলাকায় ভবিষ্যতের জন্য অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন। এ সময় আলোচনা স্থলে জৌনপুরী পীর সাহেবের সাথে ছিলেন তাঁর সহযোগী পীরজাদা এহসানুল্লাহ আব্বাসী আলমগীর হোসাইন আনসারীসহ অন্যান্যরা.