যারা_নবীজির_গোলাম_বললে_লজ্জা_পান_তাদের_জন্য_এই_পোস্ট।
হযরত আব্দুল্লা বিন উমর (রাঃ)এর
ছেলে,আর হযরত আলী (রাঃ)ছেলে মাঠে
খেলাধুলা করছে, এক পর্যায় খেলার মধ্যে ঝগড়া
লেগে গেলো, আলির ছেলে এক পর্যায়
উমরের ছেলেকে বললো গোলামের
ছেলে গোলাম।এই কথা শুনা মাত্রই উমরের
ছেলে বেত বেতাইয়া কাঁন্না শুরু করলো।
বাড়িতে গিয়ে কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে বিচার
দিল,বাবা আলির ছেলে আমাকে গোলাম বাচ্চা
গোলাম বলেছে।এই কথা শুনা মাত্রই, জিনি ধুনিয়ায়
থাকা অবস্তায় জান্নাতের টিকেট পাওয়া সাহাবি,হযরত
উমর( রাঃ)কাঁদতে শুরু করলেন,ছেলে বলে বাবা
আমি দুঃখ পাইয়া কাঁদতেছি আপনি কেন কাদতেছেন।
উমর বলেন আমি কান্দি আনন্দ পাইয়া, আর তুই কান্দস
দুঃখ পাইয়া।বাবা আনন্দের কান্নাতো কোনদিন
শুনিনাই,আপনি এখন যান আলির কাছে বিচার দিন।বাবা
বলেন বিচার দিবো ঠিকই আগে একটু কান্দিঁয়া লই।
এই কথাটা অন্য সাহাবিদের কাছে পৌছে গেলো।
যে উমর আলীর কাছে বিচার দিবে,বাকি সব সাহাবিরা
উমরকে বলেন আপনি বিচার দিবেন্না এতে করে
মা ফাতেমা(রাঃ)আনহার বদনাম হবে।নবীজি
বলেছেন যে হাসান ও হোসাইনকে কস্ট দিবে
সে জেন আমাকে কষ্ট দিলো,কোন অবস্তায়
সাড়া দিলেন্না উমর, আর বললেন আপনারা আলির
কাছথেকে বিচারের তারিখ আনেন। তারিখ হল
ঈদের দিন, খুতবার সময় সবার সামনে বিচার হবে
উমরের ছেলেকে গালি দিলো গোলামের
ছেলে গোলাম,এই কথা কাগজে লিখে দিতে
পরলে মেনে নিবো, আলি হোসাইনকে ডাক
দিলেন তুমি কি গালি দিয়েছিলে গোলামের বাচ্চা
গোলাম, হা দিয়েছিতো। তা কি তুমি কাগজে লিখে
দিতে পারবা? হা পারবো,হোসাইন কাগজ হাতে
নিয়ে লেখলেন উমর আমার নানা জানের
গোলাম, এই কাগজ খানা হাজার হাজার সাহাবিদের মাজে
দিলেন উমরের কাছে, উমর কাগজটা পেয়ে
একবার বুকে লাগায় আবার চুমা খায়, একবার বুকে লাগান
একবার চুমা খান,আর বলেন জীবন ধন্য আমার যিনি
বেহেস্তের সরদার হোসাইন আমাকে লিখে
দিলেন আমি নবীজির গোলাম আমার আর কোন
চিন্তা নাই।আমার মরনের পরে কাগজটা কবরে
দিবেন । নবীজির গোলাম, গোলাম হওয়াটা
নসিবের ব্যাপার। আল্লাহ আমাদের সবাই কে, নবীজির গোলাম হওয়ার তৌফিক দান করক, আমিন, আমিন, আমিন
ছেলে,আর হযরত আলী (রাঃ)ছেলে মাঠে
খেলাধুলা করছে, এক পর্যায় খেলার মধ্যে ঝগড়া
লেগে গেলো, আলির ছেলে এক পর্যায়
উমরের ছেলেকে বললো গোলামের
ছেলে গোলাম।এই কথা শুনা মাত্রই উমরের
ছেলে বেত বেতাইয়া কাঁন্না শুরু করলো।
বাড়িতে গিয়ে কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে বিচার
দিল,বাবা আলির ছেলে আমাকে গোলাম বাচ্চা
গোলাম বলেছে।এই কথা শুনা মাত্রই, জিনি ধুনিয়ায়
থাকা অবস্তায় জান্নাতের টিকেট পাওয়া সাহাবি,হযরত
উমর( রাঃ)কাঁদতে শুরু করলেন,ছেলে বলে বাবা
আমি দুঃখ পাইয়া কাঁদতেছি আপনি কেন কাদতেছেন।
উমর বলেন আমি কান্দি আনন্দ পাইয়া, আর তুই কান্দস
দুঃখ পাইয়া।বাবা আনন্দের কান্নাতো কোনদিন
শুনিনাই,আপনি এখন যান আলির কাছে বিচার দিন।বাবা
বলেন বিচার দিবো ঠিকই আগে একটু কান্দিঁয়া লই।
এই কথাটা অন্য সাহাবিদের কাছে পৌছে গেলো।
যে উমর আলীর কাছে বিচার দিবে,বাকি সব সাহাবিরা
উমরকে বলেন আপনি বিচার দিবেন্না এতে করে
মা ফাতেমা(রাঃ)আনহার বদনাম হবে।নবীজি
বলেছেন যে হাসান ও হোসাইনকে কস্ট দিবে
সে জেন আমাকে কষ্ট দিলো,কোন অবস্তায়
সাড়া দিলেন্না উমর, আর বললেন আপনারা আলির
কাছথেকে বিচারের তারিখ আনেন। তারিখ হল
ঈদের দিন, খুতবার সময় সবার সামনে বিচার হবে
উমরের ছেলেকে গালি দিলো গোলামের
ছেলে গোলাম,এই কথা কাগজে লিখে দিতে
পরলে মেনে নিবো, আলি হোসাইনকে ডাক
দিলেন তুমি কি গালি দিয়েছিলে গোলামের বাচ্চা
গোলাম, হা দিয়েছিতো। তা কি তুমি কাগজে লিখে
দিতে পারবা? হা পারবো,হোসাইন কাগজ হাতে
নিয়ে লেখলেন উমর আমার নানা জানের
গোলাম, এই কাগজ খানা হাজার হাজার সাহাবিদের মাজে
দিলেন উমরের কাছে, উমর কাগজটা পেয়ে
একবার বুকে লাগায় আবার চুমা খায়, একবার বুকে লাগান
একবার চুমা খান,আর বলেন জীবন ধন্য আমার যিনি
বেহেস্তের সরদার হোসাইন আমাকে লিখে
দিলেন আমি নবীজির গোলাম আমার আর কোন
চিন্তা নাই।আমার মরনের পরে কাগজটা কবরে
দিবেন । নবীজির গোলাম, গোলাম হওয়াটা
নসিবের ব্যাপার। আল্লাহ আমাদের সবাই কে, নবীজির গোলাম হওয়ার তৌফিক দান করক, আমিন, আমিন, আমিন