Thursday, October 10, 2013
Tuesday, October 8, 2013
দারুল উলূম দেওবন্দ মাদ্রাসা থেকে ফতওয়া জারি- ডাঃ জাকির নায়েক পথভ্রষ্টঃ
=>
আহলে সুন্নাতের ওলামায়ে কেরাম ও আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীরা
প্রথম থেকেই ডাঃ জাকির নায়েকের পথভ্রষ্টতা সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক করেছিল ।
কিন্তু হেফাজতীরা তো ডাঃ জাকিরের এমন অন্ধ ভক্ত যে, তারা মাযহাবের ইমামদের
না মানলেও জাকিরের কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করার চেষ্টা করে ।মজার বিষয় হল,
হেফাজতীদের কারখানা দেওবন্দ মাদ্রাসা থেকে দুই বছর আগেই ডাঃ জাকিরের
বিরুদ্বে ফতোয়া জারি করে তাকে পথভ্রষ্ট হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে ।
** ফতোয়ায় উল্লেখ আছে-
'এই ব্যক্তি নিজে পথভ্রষ্ট এবং অপরকে পথভ্রষ্ট কারী ।লেকচার পদ্ধতিতে
আধুনিক প্রচার মাধ্যম ব্যবহার করে তিনি যা করছেন তার সারাংশ হলোঃ
ক) গোটা উম্মতকে হযরত আয়িম্মায়ে মুজতাহিদীন ও ইসলামের প্রসিদ্ব চার ইমাম রহঃ গণের অনুসরন থেকে বের করে এনে লামাযহাবী বানানো ।
খ) দ্বীনের বিজ্ঞ উলামায়ে কেরামের প্রতি সাধারণ মুসলমানের যে আস্থা আছে তা
উঠিয়ে দেয়া এবং আস্থা ও নির্ভরতা কে কলঙ্কিত করতে যত রকমের অপকৌশল ও
অস্ত্র আছে তা ব্যবহার করা ।
গ) ফাসিক বে দ্বীণদের চাল চলন ও বেশ ভূষার প্রতি সাধারণ মুসলমানদের অন্তরে যে ঘৃণা রয়েছে, তা উপড়ে ফেলা ।
ঘ) ইসলামী শরীয়তের আহকাম, আকায়িদ, ইবাদত, আমল করার ব্যাপারে সাধারণ
মুসলমানগণ যে বিজ্ঞ আলেমগণের সাথে জুড়ে আছেন, তাদের সেই সম্পর্ককে আলেমদের
থেকে ছিন্ন করে ডাঃ জাকির নায়েক ও তার কম্পাউন্ডের স্কলারদের সাথে জুড়ে
দেয়া, ইত্যাদি ।
[ ফতওয়া বিভাগ, দারুল উলূম দেওবন্দ ফতোয়া নং-৩১৩৯২, ফতোয়া প্রদানের তারিখঃ ১০ই এপ্রিল-২০১১ইং ]
# বিঃ দ্রঃ এই লেখাটি "মাসিক আদর্শ নারী" ১৭শ বর্ষ, ৬ষ্ঠ সংখ্যা, রজব ১৪৩২
হিজরী, আষাঢ় ১৪১৮ বাংলা, জুন ২০১১ ঈসায়ী সংখ্যার ৬ ও ৭ পৃষ্ঠা থেকে হুবুহু
তুলে ধরা হয়েছে।
Sunday, October 6, 2013
আউলাদে রাসুলের প্রতি আলা হজরতের সম্মান প্রদর্শনঃ
ইমাম
আহমদ রেযা রহঃ ভারতের বেরেলী শহরে অনুষ্ঠিতব্য কোনো এক মাহফিলে যোগদানের
উদ্দেশ্যে পালকিতে চড়ে যাচ্ছিলেন। কিছুদূর অতক্রম করার পর আলা হযরত পালকি
বহনকারীদের থামতে বললেন। পালকি থামানো হল। যারা কাদে নিয়েছিল আলা হযরত
তাদের উদ্দেশ্য করে বললেন নিশ্চই আপনাদের মাঝে কেউ রাসূল
সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বংশের লোক আছেন। আমি আল্লাহর শপথ দিচ্ছি যেই হউন না
কেন আপনার পরিচয় দিন। তখন এক ব্যক্তি বলে উঠলেন আমি হচ্ছি সৈয়দ বংশের লোক।
আলা হযরত তখন বললেন আপনি কেন এই কাজ করছেন? লোকটি বললেন সৈয়দ বংশের লোকদের
ভিক্ষা করা ও যাকাত নেওয়া জায়েজ নেই তাই এই কাজ করছি। আলা হযরত বিচলিত হয়ে
বললেন আপনি পালকিতে উঠুন, আপনি আমাকে যতটুকু পথ চড়িয়েছেন এর বিনিময়ে আমি
আপনাকে সারা বেরেলী শহর কাধে করে চড়াব। কারণ হাশরের মাঠে যখন রাসুল
সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শত কোটি মানুষের সামনে বলবেন, হে আহমদ রেযা!
তুমি আমার
আওলাদের কাঁধে উঠেছিলে কেন? তখন আমি কি করে প্রিয় নবীকে মুখ দেখাব? জগৎবিখ্যাত আলেম ও আধ্যাত্মিক শক্তির
অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও ইমাম আহমদ রেযা রহঃ নবী বংশের প্রতি যে সম্মান প্রদর্শন করেছেন তার তুলনা নেই।
Thursday, October 3, 2013
আবুল কাসেম নুরি
উনি
কুরআন হাদিস থেকে দলিল দিয়ে বয়ান করেন। তাই ওহাবী, জামাতী আর আহলে হাদিস
শয়তানদের গা জালা করে। যখন তাঁর কোন দলিল খণ্ডন করতে পারে না তখন বলে মাজার
মুজারি, কবর পুজারি এইসব। শয়তানরা জানে না মাজার জিয়ারত করা আর পুজা করা
একজিনিস নয়। আল্লাহ তাদের অন্তরকে সীল মেরে দিয়েছেন আর চক্ষুকে করে দিয়েছেন
অন্ধ। তারা দেখবে শুনবে কিন্তু কিছুই অনুধাবন করবে না। আলাহ্র হিদায়াত
অদের জন্যে হারাম হয়ে গেছে।
Subscribe to:
Posts (Atom)