Monday, September 30, 2013



*~* সরল-মনা নবী প্রেমিকদের নিষেধ করে নূর নবীর পবিত্র রওজায় না যেতে, তারা বলে ওখানে কিছু নেই, নবীজি মাটির সাথে মিশে গেছে ! (নাউযুবিল্লাহ) শুধু তাই না এই সৌদী সরকার রাওজার সামনে পুলিশ পাহারা দিয়ে রেখেছে কেউ যাতে নবীজির রাওজার দিকে ফিরে দু'হাত তুলে মুনাজাত করতে না পারে (শিরিক নাকি) আরো অনেক কিছু। তাহলে সৌদী বাদশাহ কি করে নবীর দরবারে ??? দুনিয়ার বাদশাহ ও আমার নবীর দরবারে ফকিরের মত দু'হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। যারা হজ্জ করতে যাবেন তারা আমার দয়াল নবীকে সালাম দিয়ে আসবেন। কেননা আমার কামলিওয়ালা নবীর পবিত্র রওজা যিয়ারাত করা মানে নবীর সাথে সরাসরি সাক্ষৎ করা।

ණ ණ দলিল দেখুন :

ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻬﻰ ﺗﻌﻠﻰ ﻋﻨﻪ ﻣﺮﻓﻮﻋﺎ ﻣﻦ
ﺣﺞ ﻓﺰﺍﺭ ﻗﺒﺮﻯ ﺑﻌﺪ ﻣﻮﺗﻰ ﻛﺎﻥ ﻛﻤﻦ ﺯﺍﺭﻧﻰ ﻓﻰ
ﺣﻴﺎﺗﻰ - )ﺭﻭﺍﻩ ﺑﻴﺤﻘﻰ(

>=>> হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু
থেকে বণিত, মারফু সূত্রে বর্ননা করেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু
তা’আলা আলাইহি ওয়াসাল্লাম
নবুওয়াতি জবান মোবারকে এরশাদ ফরামান,
যে ব্যক্তি আমার ইন্তেকালের পর
হজ্ব করল এবং আমার কবরে এসে জিয়ারত করল। সে যেন আমি জীবিত থাকাকালীন আমার জিয়ারত )(সাক্ষাত)( করল।

{{ বায়হাক্বী শরীফ, মিশকাতুল
মাসাবীহ - ২৪২পৃষ্ঠা।}}

♥সকল ঈদের ঈদ হল ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (দঃ)♥♥


>>অনেকে মনে করে থাকেন বছরে দুই ঈদ
ছাড়া অন্য কোনো ঈদ নেই।সুতারাং ঈদ মিলাদুন্নবী বলতে কোনো ঈদ
ইসলামে নেই।তাদের এ ধারণাটা সম্পূর্ণ ভূল।
ইবনে মাজা শরীফে রয়েছে হযরত
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাঃ হতে বর্ণিত হুযুর আকরাম
সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেনঃ
"জুমার দিন ঈদের দিন যা আল্লাহপাক মুসলিম
মিল্লাতের জন্য দান করেছেন।
সুতারাং যে ব্যক্তি জুমার
নামাযে আসবে সে যেন
গোসল করে নেয় এবং যার
কাছে সুগন্ধি দ্রব্য থাকলে যেন লাগিয়ে নেয় এবং তোমরা মিসওয়াক অবশ্যই করে নাও।"
{সূত্র ইবনে মাজাহ,হাদীস নং১০৯৮, তাবরানী হাদীস নং৭৩৫৫}
>>জুমার দিনকে শ্রেষ্ঠ দিন
করা হয়েছে এ জন্য
যে,এই দিনে হযরত আদম (আঃ)
কে পয়দা করা হয়েছিল।এবং এই দিনেই ওনার ইনতিকাল হয়।এখন হযরত আদম (আঃ) এর
আগমনে যদি জুমার দিন এর এত গুরুত্ব হয়,তাহলে আমাদের নবীর দুনিয়ায় শুভাগমনের দিন
এবং ঐ তারিখের এর গুরুত্ব কতটুকু হবে একবার মন
দিয়ে চিন্তা করলেই বুঝা যাবে। আর এই তারিখে খুশি উদযাপন অর্থাত্ ঈদ পালন করলে স্বয়ং আল্লাহপাক খুশি হবেন।
এতে কোনো শিরক, বিদআত হবেনা।

দেখুন মোল্লাদের আসল কারবার

দেখুন মোল্লাদের আসল কারবার , যারা বলে এই দেশে ইসলাম কায়েম করবে। যারা শিখাই নারী নেতৃত্ব হারাম। তারাই দেখুন নারীর দালালি করছে। যারা বলে পর্দা ছাডা নারী দেখা যায় না। তারাই দেখুন নারীর ওপর জনসম্মুখে হাত রাখছে। নিচের ছবি তে এর প্রমান দেখুন।

√ হাদিসের মুলনীতি নিয়ে মওদুদির ভ্রান্ত উক্তি √

√ হাদিসের মুলনীতি নিয়ে মওদুদির ভ্রান্ত উক্তি √

মওদুদি বলে, '' হাদিসের বর্ণনার মুলনীতি বাদ দেন। আধুনিক এ যুগে প্রাচীন কালের আজেবাজে কথা কে শুনে'' (তর্জমানুল কুরআন, পৃষ্ঠা-১১১, খন্ড-১৪, সংখ্যা-২)
send by কোহিনুর

হযরত আবূ হোরায়রা

>>> হযরত আবূ হোরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত।তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে বসে কথা বার্তা বলতেন। তিনি যখন দাঁড়াতেন আমরাও দাঁড়িয়ে যেতাম, যতহ্মণ পর্যন্ত না তাঁকে নিজের কোন স্ত্রীর ঘরে প্রবেশ করতে দেখতাম, ততহ্মন পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতাম।

)(মেশকাত- ৪৪৯৮)(

### সাহাবায়ে কেরামগন যদি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে যেতে পারে তাহলে আপনার আর আমার দাঁড়াতে সমস্যা কোথায় ? আমরা তো কেউ সাহাবায়ে কেরামগনের মত মর্যাদাবান নয়। কিন্ত আমাদের দেশে এমন কিছু মানুষ আছে যারা হেফাযতের নাম দিয়ে ইসলাম ধর্মকে নষ্ট করতে চাই তারা কেন এই কথা বুঝার চেষ্টা করে না ? আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে যেন হেদায়াত করে এবং বুঝার তওফীক দান করে।