হযরত অাবু সাদ অাব্দুল্লাহ বিন অাহমদ
রহমাতুল্লাহ অালাহে বর্ণনা করেন,
একবার অামার অাদরের কন্যা ফাতেমা ঘরের ছাদ হতে উধাও হয়ে গেলো !! অামি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত
হয়ে সৈয়্যদুনা গাউছে পাক শাহে বাগদাদ
রহমাতুল্লাহ অালাইহ উনার দরবারে খেদমতে
উপস্থিত হলাম এবং অামার মেয়েকে উদ্ধার করে দেওয়ার জন্য অারজি জানালাম!!
গাউছে পাক রাহমাতুল্লাহ অালাইহ ফরমালেন,
করখ নামক জায়গায় গিয়ে রাত্রে কোন নির্জন
বিজন টিলার উপর অবস্থান নিবে, তারপর তোমার চারপাশে কুন্ডলী বানিয়ে তার মধ্যখানে বসে থাকবে ! অতঃপর বিছমিল্লাহ পাঠ করবে অার অামাকে কল্পনা করতে থাকবে!! দেখবে রাতের অন্ধকারে জ্বীন সম্প্রদায় তোমার অাশে পাশে দলবেধে চলাফেরা করছে!! তাদের অাকৃতি বড়ই ভয়ানক ও অাশ্চর্যজনক হবে,তবে তুমি ভয় করবেনা!! সেহরীর সময় জ্বীনের বাদশাহ উপস্থিত হয়ে তোমার উদ্দেশ্য জানতে চাইবে!
তুমি বলবে শায়খ অাব্দুল কাদের জীলানী
রহমাতুল্লাহ অালাইহ অামাকে পাঠিয়েছেন
অাপনি অামার কন্যা উদ্ধার করে দিন!!
অতঃপর অামি গাউছে পাকের রহমাতুল্লাহ
অালাইহ নির্দেশ মোতাবেক "কারখের" বিজান
ভূমিতে গিয়ে সব কিছু করলাম। রাতের অন্ধকারে
দেখলাম জ্বীনেরা অামার কুন্ডলীর বাইরে
অাসা যাওয়া করছে, তাদের অাকৃতি এতই ভয়ঙকর ছিলো যে তাকানো যাচ্ছিলো না!!
সেহরীর সময় জ্বীনদের বাদশাহ একটা ঘোড়ায়
চড়ে কুন্ডলীর বাইরে উপস্থিত হলেন, তার
চারপাশে অসংখ্য জীন ভিড় করেছিল, সে অামার
এখানে অাসার উদ্দেশ্য জানতে চাইল!
অামি বললাম অামাকে গাউছুল অাজম
রাহমাতুল্লাহ অালাহে পাঠিয়েছেন, এটুকু
শোনার পর সে ঘোড়া হতে নেমে একদম মাটিতে
বসে পড়লো!! বাকি সমস্ত জ্বীনরাও তাই করলো!!
অামি তাকে কন্যা হারানোর কথা জানালাম,
সে বাকি জ্বীনদের মাঝে ঘোষনা করলো
""তোমাদের মাঝে কে মেয়েটা অপহরন করেছে??
কিছুক্ষণ পর জ্বীনেরা চীন দেশীয় এক জ্বীনকে
অপরাধী স্বাব্যস্ত করে উপস্থিত করলো!!
বাদশাহ জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কেনো
জামানার কুতুব,গাউছে পাক রাহমাতুল্লাহ
অালাইহেে শহর হতে মেয়েটা তুলে নিয়ে
গেছো??
সে ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বললো,হুজুর অামি তাকে দেখা মাত্রই অাসক্ত হয়ে গিয়েছিলাম""
একথা শুনার পর পরই বাদশাহ তার গর্দান কাটার নির্দেশ দিলেন!! এবং অামার প্রিয়তমা কন্যা কে ফেরত দিলেন!
অামি তার অমায়িক ব্যবহারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম
এবং জীনের বাদশার নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর
বললাম " অাপনি সৈয়্যদুনা গাউছে পাক রাহমাতুল্লাহ অালাইহ কে অশেষ ভালোবাসেন!
একথা শুনে বাদশাহ বললেন, অবশ্যই, অবশ্যই, হুজুর গাউছুল অাজম রাহমাতুল্লাহ অালাইহ যখন অামাদের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন তখন সমস্ত
জ্বীনজাতি থর থর করে কাপতে থাকে!!
যখন অাল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা কাউকে
জামানার কুতুব বানিয়ে দেন, তখন সমস্ত মানব-
দানব কে তার অনুগত করে দেন!!
রহমাতুল্লাহ অালাহে বর্ণনা করেন,
একবার অামার অাদরের কন্যা ফাতেমা ঘরের ছাদ হতে উধাও হয়ে গেলো !! অামি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত
হয়ে সৈয়্যদুনা গাউছে পাক শাহে বাগদাদ
রহমাতুল্লাহ অালাইহ উনার দরবারে খেদমতে
উপস্থিত হলাম এবং অামার মেয়েকে উদ্ধার করে দেওয়ার জন্য অারজি জানালাম!!
গাউছে পাক রাহমাতুল্লাহ অালাইহ ফরমালেন,
করখ নামক জায়গায় গিয়ে রাত্রে কোন নির্জন
বিজন টিলার উপর অবস্থান নিবে, তারপর তোমার চারপাশে কুন্ডলী বানিয়ে তার মধ্যখানে বসে থাকবে ! অতঃপর বিছমিল্লাহ পাঠ করবে অার অামাকে কল্পনা করতে থাকবে!! দেখবে রাতের অন্ধকারে জ্বীন সম্প্রদায় তোমার অাশে পাশে দলবেধে চলাফেরা করছে!! তাদের অাকৃতি বড়ই ভয়ানক ও অাশ্চর্যজনক হবে,তবে তুমি ভয় করবেনা!! সেহরীর সময় জ্বীনের বাদশাহ উপস্থিত হয়ে তোমার উদ্দেশ্য জানতে চাইবে!
তুমি বলবে শায়খ অাব্দুল কাদের জীলানী
রহমাতুল্লাহ অালাইহ অামাকে পাঠিয়েছেন
অাপনি অামার কন্যা উদ্ধার করে দিন!!
অতঃপর অামি গাউছে পাকের রহমাতুল্লাহ
অালাইহ নির্দেশ মোতাবেক "কারখের" বিজান
ভূমিতে গিয়ে সব কিছু করলাম। রাতের অন্ধকারে
দেখলাম জ্বীনেরা অামার কুন্ডলীর বাইরে
অাসা যাওয়া করছে, তাদের অাকৃতি এতই ভয়ঙকর ছিলো যে তাকানো যাচ্ছিলো না!!
সেহরীর সময় জ্বীনদের বাদশাহ একটা ঘোড়ায়
চড়ে কুন্ডলীর বাইরে উপস্থিত হলেন, তার
চারপাশে অসংখ্য জীন ভিড় করেছিল, সে অামার
এখানে অাসার উদ্দেশ্য জানতে চাইল!
অামি বললাম অামাকে গাউছুল অাজম
রাহমাতুল্লাহ অালাহে পাঠিয়েছেন, এটুকু
শোনার পর সে ঘোড়া হতে নেমে একদম মাটিতে
বসে পড়লো!! বাকি সমস্ত জ্বীনরাও তাই করলো!!
অামি তাকে কন্যা হারানোর কথা জানালাম,
সে বাকি জ্বীনদের মাঝে ঘোষনা করলো
""তোমাদের মাঝে কে মেয়েটা অপহরন করেছে??
কিছুক্ষণ পর জ্বীনেরা চীন দেশীয় এক জ্বীনকে
অপরাধী স্বাব্যস্ত করে উপস্থিত করলো!!
বাদশাহ জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কেনো
জামানার কুতুব,গাউছে পাক রাহমাতুল্লাহ
অালাইহেে শহর হতে মেয়েটা তুলে নিয়ে
গেছো??
সে ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বললো,হুজুর অামি তাকে দেখা মাত্রই অাসক্ত হয়ে গিয়েছিলাম""
একথা শুনার পর পরই বাদশাহ তার গর্দান কাটার নির্দেশ দিলেন!! এবং অামার প্রিয়তমা কন্যা কে ফেরত দিলেন!
অামি তার অমায়িক ব্যবহারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম
এবং জীনের বাদশার নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর
বললাম " অাপনি সৈয়্যদুনা গাউছে পাক রাহমাতুল্লাহ অালাইহ কে অশেষ ভালোবাসেন!
একথা শুনে বাদশাহ বললেন, অবশ্যই, অবশ্যই, হুজুর গাউছুল অাজম রাহমাতুল্লাহ অালাইহ যখন অামাদের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন তখন সমস্ত
জ্বীনজাতি থর থর করে কাপতে থাকে!!
যখন অাল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা কাউকে
জামানার কুতুব বানিয়ে দেন, তখন সমস্ত মানব-
দানব কে তার অনুগত করে দেন!!
সূত্র : বাহজাতুল অাছরার ওয়া' মাদাদুল অানওয়ার (পৃষ্টা: ১৪০)
No comments:
Post a Comment