কিয়াম শব্দের অর্থ "দাঁড়ানো। মিলাদ
মাহফিলে রাসুলে পাক (স) এর
সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে সালাম পৌছানোর
প্রক্রিয়াকে আমরা "কিয়াম" বলে থাকি।।
দুনিয়াদার আলেমরা এই মহাফজিলতপূর্ণ
আমলটিকে "বেদাত" বলে ঘোষণা করে থাকে।। এই
লেখাটি পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন ওরা কত বড়
মিথ্যুক ও রাসুলবিদ্বেষী।
১। "আবু দাউদ "কিতাবে হজরত ইবনে ওমর
(রাঃ )হইতে বর্ণিত আছে,, হুজুর পাক যখন
হুজরা শরীফ থেকে বাহির হতেন, তখন
আমরা সকলেই তাহার সম্মানার্থে দাঁড়াইতাম।।
২। হজরত ইমাম বোখারী তাঁর লিখিত
ইতিহাসে হজরত উম্মে সালমা (রাঃ)
হতে রেওয়ায়েত করেছেন,,"হুজুর পাক যখন
দাঁড়াইতেন, তখন আমরা সকলেই দাঁড়াইতাম।।
৩। হজরত ইমাম মালিক "মওতা"নামক
কিতাবে লিখেছেনঃ "মক্কা বিজয়ের দিন
রাসুলে পাক (সা) নিজেই আকরামা বিন
আবি জেহালের জন্য কিয়াম করেছিলেন,
কেননা তিনি মক্কার একজন বিশিষ্ট নেতৃস্থানীয়
ব্যক্তি ছিলেন।।
৪। তিরমিযী শরীফে হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রাঃ)
হতে বর্ণিত আছে যে,, রাসুলে পাক (সা) জায়েদ বিন
হারিসের জন্য কিয়াম করেছিলেন।।
৫। আল্লামা আইনী "উমদাতুল কারী কিতাবুল
জিহাদ" এর মধ্যে লিখেছেনঃ "হজরত আদ্দি হাতিম
বলেছেন,, "আমি যখনই হুজুর পাকের
দরবারে যাইতাম, তখনই তিনি আমার জন্য কিয়াম
করিতেন"।
৬। বুখারী ও মুসলিম শরীফে হজরত আবু সাঈদ
হতে বর্ণিত আছে,, হুজুর পাক (সা)
সাআদকে দেখে বললেন, "কুম ইয়া সাইয়িদাকুম "।
অর্থাৎ, তোমরা নিজেদের কওমের সরদারের জন্য
কিয়াম কর।।
৭। তিরমিজি ও ইবনে হাব্বানের মধ্যে হজরত
আয়শা সিদ্দিকা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে,, হজরত
ফাতিমা (রা) যখনই হুজুর পাকের নিকট আসতেন,
হুজুর পাক তখনই তাঁর সম্মানার্থে কিয়াম
করতেন।।
৮। "ইবনে আকছার" নামক কিতাবে হজরত আনাস
(রা) হতে বর্ণিত আছে,, রাসুলুল্লাহ (স) বলেন,, "
আমার দুই ব্যাটা ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন
এবং তাঁর আওলাদের জন্য কিয়াম করেন।।
মাহফিলে রাসুলে পাক (স) এর
সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে সালাম পৌছানোর
প্রক্রিয়াকে আমরা "কিয়াম" বলে থাকি।।
দুনিয়াদার আলেমরা এই মহাফজিলতপূর্ণ
আমলটিকে "বেদাত" বলে ঘোষণা করে থাকে।। এই
লেখাটি পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন ওরা কত বড়
মিথ্যুক ও রাসুলবিদ্বেষী।
১। "আবু দাউদ "কিতাবে হজরত ইবনে ওমর
(রাঃ )হইতে বর্ণিত আছে,, হুজুর পাক যখন
হুজরা শরীফ থেকে বাহির হতেন, তখন
আমরা সকলেই তাহার সম্মানার্থে দাঁড়াইতাম।।
২। হজরত ইমাম বোখারী তাঁর লিখিত
ইতিহাসে হজরত উম্মে সালমা (রাঃ)
হতে রেওয়ায়েত করেছেন,,"হুজুর পাক যখন
দাঁড়াইতেন, তখন আমরা সকলেই দাঁড়াইতাম।।
৩। হজরত ইমাম মালিক "মওতা"নামক
কিতাবে লিখেছেনঃ "মক্কা বিজয়ের দিন
রাসুলে পাক (সা) নিজেই আকরামা বিন
আবি জেহালের জন্য কিয়াম করেছিলেন,
কেননা তিনি মক্কার একজন বিশিষ্ট নেতৃস্থানীয়
ব্যক্তি ছিলেন।।
৪। তিরমিযী শরীফে হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রাঃ)
হতে বর্ণিত আছে যে,, রাসুলে পাক (সা) জায়েদ বিন
হারিসের জন্য কিয়াম করেছিলেন।।
৫। আল্লামা আইনী "উমদাতুল কারী কিতাবুল
জিহাদ" এর মধ্যে লিখেছেনঃ "হজরত আদ্দি হাতিম
বলেছেন,, "আমি যখনই হুজুর পাকের
দরবারে যাইতাম, তখনই তিনি আমার জন্য কিয়াম
করিতেন"।
৬। বুখারী ও মুসলিম শরীফে হজরত আবু সাঈদ
হতে বর্ণিত আছে,, হুজুর পাক (সা)
সাআদকে দেখে বললেন, "কুম ইয়া সাইয়িদাকুম "।
অর্থাৎ, তোমরা নিজেদের কওমের সরদারের জন্য
কিয়াম কর।।
৭। তিরমিজি ও ইবনে হাব্বানের মধ্যে হজরত
আয়শা সিদ্দিকা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে,, হজরত
ফাতিমা (রা) যখনই হুজুর পাকের নিকট আসতেন,
হুজুর পাক তখনই তাঁর সম্মানার্থে কিয়াম
করতেন।।
৮। "ইবনে আকছার" নামক কিতাবে হজরত আনাস
(রা) হতে বর্ণিত আছে,, রাসুলুল্লাহ (স) বলেন,, "
আমার দুই ব্যাটা ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন
এবং তাঁর আওলাদের জন্য কিয়াম করেন।।
( শহীদ নুরুল ইসলাম ফারুকী রচিত
"সাকীয়ে কাওসার" কিতাব থেকে সংগৃহীত)।
"সাকীয়ে কাওসার" কিতাব থেকে সংগৃহীত)।
No comments:
Post a Comment