পবিত্র কালেমা শরীফ "লা ইলাহা ইল্লালাহ" এ বার হরফের তালিম কাদেরিয়া তরীকার খাস তালিম। হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এ তালিম হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহুকে প্রদান করেন। তাঁর মাদ্দমে এ তালিম হযরত হাসান বসরির (রাহমাতুল্লাহি আলায়হি) নিকট আসে। পরবর্তীতে এই তালিম সিনা থেকে সিনায় গুপ্ত ভাবে জারি ছিল। কিন্ত হযরত গাউসুল আযম বড়পীর শায়খ আবদুল কাঁদের জিলানী রাহমাতুল্লাহি আলায়হি এই তালিমকে সুশৃঙ্খলিত ও সুনিয়ন্ত্রিত করেন এবং গুপ্ত ভাবে লিপিবদ্দ করে খাস মুরিদদিগকে প্রদান করেন। "লা ইলাহা ইল্লালাহ"এই বার হরফের মদ্দে দুনিয়ার সমস্ত রহস্য লুকায়িত। এই হরফই বিশ্বজগতের মূল কারন ও উৎস। তাওহীদের প্রকৃত রূপ এই পবিত্র কালেমা। এই বার হরফের মদ্য কোন নোকতা নেই। নোকতা শূন্য হরফের সাহায্যে কালেমার সৃষ্টি কেন হল ? তা গভীর রহস্য ঢাকা। এই কালেমাকে জানলে; চিনলে ও সঠিক ভাবে তাহকিক করে পড়লে, তাঁর কাছে সকল রহস্যর দ্বার উন্মোচিত হয়ে যাবে। যিনি এই কালেমার রহস্য জানেন, তিনিই আরিফন রব্বানি ও অলিয়ে কামিল এর মর্যাদায় আসীন হন। এইরূপ মানুষের জন্য পবিত্র হাদিস শরীফে বলা হয়েছে, যে তাহকিক করে জীবনে একটি বারের জন্য কালেমা পাঠ করেছে, তাঁর জন্য দোজখের আগুন হারাম।
এ ছাড়া কালেমার মদ্দে অংশ রয়েছে। কালেমার এই পাঁচ অংশ যাবতীয় মৌলিক পদার্থের সাথে মিশ্রিত। কালেমার এই পাঁচটি অংশেই সমস্ত বিশ্বজগত, দৃশ্য অদৃশ্য, জানা-অজানা, অতিত-ভবিষ্যৎ-বর্তমান এবং সমস্ত রহস্যর মূল ও নূর ই মহাম্মদির মূল উৎস। এই তালিম না পাওয়া পর্যন্ত কেউ সুফি সাধক হওয়ার উপযুক্ত হন না। বিস্তারিত এখানে-
এ ছাড়া কালেমার মদ্দে অংশ রয়েছে। কালেমার এই পাঁচ অংশ যাবতীয় মৌলিক পদার্থের সাথে মিশ্রিত। কালেমার এই পাঁচটি অংশেই সমস্ত বিশ্বজগত, দৃশ্য অদৃশ্য, জানা-অজানা, অতিত-ভবিষ্যৎ-বর্তমান এবং সমস্ত রহস্যর মূল ও নূর ই মহাম্মদির মূল উৎস। এই তালিম না পাওয়া পর্যন্ত কেউ সুফি সাধক হওয়ার উপযুক্ত হন না। বিস্তারিত এখানে-
No comments:
Post a Comment